জন্ম নদিয়া জেলার কৃষ্ণনগরে। সেখান থেকে স্কুলের পর্ব সেরে শান্তিনিকেতন কলাভবনে ছবি আঁকায় পাঠ নেওয়া। এরপর জীর্ণ ছবি-সংরক্ষণ বিষয়ে তালিম নিয়েছেন লন্ডনের “কেম্বার-ওয়েল কলেজ অফ আর্ট”-এ। রবীন্দ্র-চিত্রকলা বিষয়ে পত্রপত্রিকায় লেখালেখির শুরু আশির দশকে। কর্মজীবন বিশ্বভারতীর রবীন্দ্রভবন ও কলাভবন। ১৯৯৭ সালে ব্যতিক্রমী গবেষণাগ্রন্থ “রঙের রবীন্দ্রনাথ”-এর জন্য “আনন্দ পুরস্কার”কেতকী কুশারী ডাইসনের সঙ্গে যুগ্মভাবে। গবেষণার সূত্রে অক্সফোর্ড, লন্ডন, নিউইয়র্ক, প্যারিস ও জার্মানির বিভিন্ন আর্ট গ্যালারি, মিউজিয়াম তন্ন তন্ন করে ঘুরেছেন। শিল্পকলার মননশীল রচনার জন্য পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমির “মনোজমোহন বসু স্মারক সম্মান” ছাড়াও “শিশু সাহিত্য পরিষদ”-এর পুরস্কার, কলকাতার “টেগোর রিসার্চ ইন্সটিটিউটের সম্মাননা”, “গোপাল হালদার স্মারক সম্মান” সহ একাধিক পুরস্কারে সম্মানিত। ২০০৭ সালে রবীন্দ্রনাথের জীবন ও কাজ অবলম্বনে মরিশাশে একটি স্থায়ী গ্যালারি নির্মাণ। দেশের বাইরে রবীন্দ্রনাথের ছবি প্রসঙ্গে বক্তৃতা দিতে আমন্ত্রিত হয়েছেন লন্ডন, টোকিয়ো, বুদাপেস্ট, টেক্সাস, ঢাকা, থাইল্যান্ড ও শ্রীলঙ্কায়। “নন্দন”, কলাভবনের অবসরপ্রাপ্ত অবেক্ষক। বর্তমানে জড়িয়ে রয়েছেন নানান সৃজনশীল কাজে।